ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে তথা ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের ইতিহাসে নাম না জানা অজস্র সশস্ত্র বাঙালি বিপ্লবীদের মধ্যে এক অনন্য আদর্শের নাম, আপোষহীন লড়াকুর নাম, গাইবান্ধার প্রত্যন্ত অঞ্চলের গরীব মানুষের অকৃত্রিম
বিস্তারিত...
পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ ও অপকর্মঃ ১৭ এপ্রিল হানাদার বাহিনী গাইবান্ধায় প্রবেশ করে হত্যা করে মাদারগঞ্জ প্রতিরোধ যুদ্ধে আহত মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আমিনকে।পাকিস্তানী বাহিনী গাইবান্ধা স্টেডিয়ামে তাদের ঘাঁটি স্থাপন করে। এখান
৩১ মার্চ পলাশবাড়িতে পাক হানাদারা আবারো প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়। বাঙালি ইপিয়ার ও সেনাবাহিরন জোয়ানদের সাথে গুলি বিনিময় হয়। এক সময় হানাদার বাহিনী পলাশবাড়ি চৌরাস্তায় উপস্থিত হয। সেখানে ছিলেন লেঃ রফিক।
ব্যবসায়িক অজুহাতে ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর নামে এই উপ-মহাদেশে ইংরেজদের আগমন ঘচে। ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতন ঘটিয়ে তারা গোটা ভারতবর্ষের শাসন ক্ষমতা দখল করে। ভারতবর্ষ
একথা বলার অপেড়্গা রাখে না যে লোকসাহিত্যের অন্যান্য শাখার মতোই লোকগানের বিশেষ কোন সময় নেই, কোন সীমানা নেই। এক যুগ থেকে আর এক যুগে, এক অঞ্চল থেকে আর এক অঞ্চলে,