গাইবান্ধাগাইবান্ধা সদর

স্বাভাবিক প্রসবে ‘গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র’ সেরা

সাম্প্রতিক সময়ে গাইবান্ধায় সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে নারীদের মধ্যে সন্তান জন্মের প্রবনতা বেড়ে গেছে। বর্তমানে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে এই অপারেশনের ঘটনা বেশি। এতে নি¤œমধ্যবিত্ত নারীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। পাশাপাশি শারীরিকভাবে নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে।

এই বাস্তবতায় স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সন্তান প্রসবের ব্যবস্থা করে বিশেষ সাফল্য এনেছে ‘গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র’। এ সেবার জন্য কেন্দ্রটি আটটি জেলা নিয়ে গঠিত রংপুর বিভাগে সেরা নির্বাচিত হয়েছে। পরিবার পরিকল্পনা এবং মা ও শিশুর স্বাস্থ্য কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচিত হয়। ২০২০ সালের এপ্রিল মাস থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সেবার ধরণ বিবেচনা করে এই পুরস্কার ঘোষনা করে রংপুর বিভাগীয় পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ।

গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার (ক্লিনিক-ভারপ্রাপ্ত) মো. রেদওয়ান ইসলাম বলেন, গত একবছরে এই কেন্দ্রে দুই হাজার ২শ’ ৪৫ জনের স্বাভাবিক প্রসবের ব্যবস্থা করা হয়। যা গত কয়েক বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এ ছাড়া গত একবছরে এই কেন্দ্রে দুই হাজার ৫শ’ ৩০ জনকে গর্ভকালীন পরিচর্যা, এক হাজার ২শ’ ৩০ জনের প্রসবোত্তর পরিচর্যা, চার হাজার ২শ’ ৪৩ শিশু পরিচর্যা করা হয়।

পরিবার পরিকল্পনা সেবার মধ্যে ৪শ’ ১৩ জন পুরুষ ও মহিলার স্থায়ী পদ্ধতি, ৬৩ জনের আইউডি, এক হাজার ৩শ’ জনের ইমপ্ল্যান্ট, ২শ’ ১০ জনের ইঞ্জেকশন। প্রজনন স্বাস্থ্য সেবার মধ্যে ৫২ জনের এমআর, ৩শ’ ৪৮ জনের আরটিআই, ৪শ’ ৫৫ জন কিশোরীর সেবা, পাঁচ হাজার ৩শ’ ২৪ জন মায়ের পুষ্টি সেবা, পাঁচ হাজার ১শ’ ৪৫ জন শিশুর পুষ্টি সেবা। ১০ জনের সিজারিয়ান অপারেশন হয়েছে। মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা, পরিবার পরিকল্পনা সেবা, প্রজনন স্বাস্থ্য সেবাসহ ছয় ধরণের সেবার দিক বিবেচনা করে গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণকে রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়।

মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) সাঈদা তাসনীম বলেন, ’আমাদের অবকাঠামোগত সক্ষমতা রয়েছে। তবে গত প্রায় একবছর ধরে গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার (ক্লিনিক) পদটি শুন্য। তাই সিজারিয়ান অপারেশন বন্ধ রয়েছে। এজন্য স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় প্রসব করানোর উপর গুরত্ব দেওয়া হচ্ছে। যাতে কেউ মাতৃসেবা থেকে বঞ্চিত না হয়।

গাইবান্ধা ডট নিউজ:

সাম্প্রতিক সময়ে গাইবান্ধায় সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে নারীদের মধ্যে সন্তান জন্মের প্রবনতা বেড়ে গেছে। বর্তমানে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে এই অপারেশনের ঘটনা বেশি। এতে নি¤œমধ্যবিত্ত নারীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। পাশাপাশি শারীরিকভাবে নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে।

এই বাস্তবতায় স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সন্তান প্রসবের ব্যবস্থা করে বিশেষ সাফল্য এনেছে ‘গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র’। এ সেবার জন্য কেন্দ্রটি আটটি জেলা নিয়ে গঠিত রংপুর বিভাগে সেরা নির্বাচিত হয়েছে। পরিবার পরিকল্পনা এবং মা ও শিশুর স্বাস্থ্য কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচিত হয়। ২০২০ সালের এপ্রিল মাস থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সেবার ধরণ বিবেচনা করে এই পুরস্কার ঘোষনা করে রংপুর বিভাগীয় পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ।

গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার (ক্লিনিক-ভারপ্রাপ্ত) মো. রেদওয়ান ইসলাম বলেন, গত একবছরে এই কেন্দ্রে দুই হাজার ২শ’ ৪৫ জনের স্বাভাবিক প্রসবের ব্যবস্থা করা হয়। যা গত কয়েক বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এ ছাড়া গত একবছরে এই কেন্দ্রে দুই হাজার ৫শ’ ৩০ জনকে গর্ভকালীন পরিচর্যা, এক হাজার ২শ’ ৩০ জনের প্রসবোত্তর পরিচর্যা, চার হাজার ২শ’ ৪৩ শিশু পরিচর্যা করা হয়।

পরিবার পরিকল্পনা সেবার মধ্যে ৪শ’ ১৩ জন পুরুষ ও মহিলার স্থায়ী পদ্ধতি, ৬৩ জনের আইউডি, এক হাজার ৩শ’ জনের ইমপ্ল্যান্ট, ২শ’ ১০ জনের ইঞ্জেকশন। প্রজনন স্বাস্থ্য সেবার মধ্যে ৫২ জনের এমআর, ৩শ’ ৪৮ জনের আরটিআই, ৪শ’ ৫৫ জন কিশোরীর সেবা, পাঁচ হাজার ৩শ’ ২৪ জন মায়ের পুষ্টি সেবা, পাঁচ হাজার ১শ’ ৪৫ জন শিশুর পুষ্টি সেবা। ১০ জনের সিজারিয়ান অপারেশন হয়েছে। মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা, পরিবার পরিকল্পনা সেবা, প্রজনন স্বাস্থ্য সেবাসহ ছয় ধরণের সেবার দিক বিবেচনা করে গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণকে রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়।

মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) সাঈদা তাসনীম বলেন, ’আমাদের অবকাঠামোগত সক্ষমতা রয়েছে। তবে গত প্রায় একবছর ধরে গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার (ক্লিনিক) পদটি শুন্য। তাই সিজারিয়ান অপারেশন বন্ধ রয়েছে। এজন্য স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় প্রসব করানোর উপর গুরত্ব দেওয়া হচ্ছে। যাতে কেউ মাতৃসেবা থেকে বঞ্চিত না হয়।

Back to top button